আমতলীর ইউএনও’র বিরুদ্ধে অপপ্রচার, রাজনৈতিক দলের প্রতিবাদ
বরগুনার আমতলী উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও পৌর প্রশাসক মো. রোকনুজ্জামান খানের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট এবং মনগড়া তথ্য দিয়ে অপপ্রচার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ। আমতলী উপজেলা চত্বরে আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে এগারোটায় এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন একটি কুচক্রি মহলের সহযোগিতায় আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার শিরোনামে যে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে মূলত তিনি আমতলীতে কখনো আওয়ামী লীগের কারো সঙ্গে কখনো দেখা বা সাক্ষাৎ করেনি। এই ধরনের সংবাদ প্রকাশ করায় তারা তীব্র প্রতিবাদ জানান।
বক্তারা বলেন, কুচক্র মহলটি আমতলী উপজেলায় নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে পদায়ন করার পূর্বের কিছু ছবি দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অনলাইন মিডিয়া অপপ্রচার চালাচ্ছেন। তিনি আমতলীতে যোগদানের এক সপ্তাহ আগে ৬ এপ্রিল তার মাকে ঢাকা পাঠানোর পথে আমতলী নতুন বাজার চৌরাস্তা কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তার অনুরোধে একটি হোটেলে চায়ের নিমন্ত্রণে প্রবেশ করেন। তাকে দেখে হোটেলে আগে থেকে বসা একজন স্হানীয় সামাজিক ব্যক্তি কুশল বিনিময় করতে আসলে তারা একটি ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট দেন। সেই ছবি নিয়ে কয়েক মাস পর স্বার্থান্বেষী মহল ভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করে সংবাদ প্রকাশ করছে। এছাড়াও ঝালকাঠিতে কর্মরত এক সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে পারিবারিক একটি ছবি নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টির পায়তারা করছে চক্রটি। ছবিটি মূলত কলাপাড়ার আমতলী ও বরগুনার খাদ্য কর্মকর্তাদের পারিবারিক অনুষ্ঠানের ছবি।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল আমতলী উপজেলা শাখার সদস্য সচিব, আহবায়ক শহিদুল ইসলাম মিরাজ, উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, যুবদল নেতা আমতলী ইউনিয়ন পরিষদ ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ফিরোজ খান তাপস, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের যুব আন্দোলন আমতলী উপজেলা সাধারণ সম্পাদক ইসা সাইদি, আমতলী উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক সাবেক কাউন্সিলার শামসুল হক, পৌর বিএনপির সদস্য সচিব জালাল আহম্মেদ খান, উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব তুহিন মৃধা সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রোকনুজ্জামান খান বলেন, আমি কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে পারিবার নিয়ে ভ্রমনকালে খাদ্য গুদামে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের একটি তাদের পারিবারিক প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করি। সেখানে একজন কর্মকর্তাকে জড়িয়ে যে তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে তা আদৌও সত্য নয়। আমার বাড়ি শেরপুর জেলা হওয়ায় যাতায়াত মাধ্যম বরগুনার আমতলী থেকে। আমি পাথরঘাটা কর্মরত থাকা অবস্থায় আমার মাকে শেরপুরগামী বাসে উঠিয়ে দিলে কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে একটি হোটেলে চায়ের আমন্ত্রণ বসি। সেখানে জনৈক এক ব্যক্তি এসে কুশলাদি জানতে এসে আবার পরক্ষণে চলে যায়। আসলে আমি তাকে আদৌও চিনিনা। এই সকল ছবি দিয়ে আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে এটি উদ্দেশ্য প্রনোদিত। এমন মিথ্যা আজগুবী তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে তাতে আমতলী উপজেলা প্রশাসন বিব্রত।
রিপোর্ট এটিএন নিউজ: জেড.এস
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন একটি কুচক্রি মহলের সহযোগিতায় আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার শিরোনামে যে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে মূলত তিনি আমতলীতে কখনো আওয়ামী লীগের কারো সঙ্গে কখনো দেখা বা সাক্ষাৎ করেনি। এই ধরনের সংবাদ প্রকাশ করায় তারা তীব্র প্রতিবাদ জানান।
বক্তারা বলেন, কুচক্র মহলটি আমতলী উপজেলায় নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে পদায়ন করার পূর্বের কিছু ছবি দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অনলাইন মিডিয়া অপপ্রচার চালাচ্ছেন। তিনি আমতলীতে যোগদানের এক সপ্তাহ আগে ৬ এপ্রিল তার মাকে ঢাকা পাঠানোর পথে আমতলী নতুন বাজার চৌরাস্তা কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তার অনুরোধে একটি হোটেলে চায়ের নিমন্ত্রণে প্রবেশ করেন। তাকে দেখে হোটেলে আগে থেকে বসা একজন স্হানীয় সামাজিক ব্যক্তি কুশল বিনিময় করতে আসলে তারা একটি ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট দেন। সেই ছবি নিয়ে কয়েক মাস পর স্বার্থান্বেষী মহল ভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করে সংবাদ প্রকাশ করছে। এছাড়াও ঝালকাঠিতে কর্মরত এক সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে পারিবারিক একটি ছবি নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টির পায়তারা করছে চক্রটি। ছবিটি মূলত কলাপাড়ার আমতলী ও বরগুনার খাদ্য কর্মকর্তাদের পারিবারিক অনুষ্ঠানের ছবি।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল আমতলী উপজেলা শাখার সদস্য সচিব, আহবায়ক শহিদুল ইসলাম মিরাজ, উপজেলা কৃষক দলের সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, যুবদল নেতা আমতলী ইউনিয়ন পরিষদ ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ফিরোজ খান তাপস, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের যুব আন্দোলন আমতলী উপজেলা সাধারণ সম্পাদক ইসা সাইদি, আমতলী উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক সাবেক কাউন্সিলার শামসুল হক, পৌর বিএনপির সদস্য সচিব জালাল আহম্মেদ খান, উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব তুহিন মৃধা সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রোকনুজ্জামান খান বলেন, আমি কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে পারিবার নিয়ে ভ্রমনকালে খাদ্য গুদামে কর্মরত সরকারি কর্মকর্তাদের একটি তাদের পারিবারিক প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করি। সেখানে একজন কর্মকর্তাকে জড়িয়ে যে তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে তা আদৌও সত্য নয়। আমার বাড়ি শেরপুর জেলা হওয়ায় যাতায়াত মাধ্যম বরগুনার আমতলী থেকে। আমি পাথরঘাটা কর্মরত থাকা অবস্থায় আমার মাকে শেরপুরগামী বাসে উঠিয়ে দিলে কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে একটি হোটেলে চায়ের আমন্ত্রণ বসি। সেখানে জনৈক এক ব্যক্তি এসে কুশলাদি জানতে এসে আবার পরক্ষণে চলে যায়। আসলে আমি তাকে আদৌও চিনিনা। এই সকল ছবি দিয়ে আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে এটি উদ্দেশ্য প্রনোদিত। এমন মিথ্যা আজগুবী তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে তাতে আমতলী উপজেলা প্রশাসন বিব্রত।
রিপোর্ট এটিএন নিউজ: জেড.এস
