চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের অপরাজেয় ধারা অব্যাহত, জয়ে ফিরেছে লিভারপুল
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের চলতি মৌসুমে অপরাজেয় ধারা ধরে রাখল রিয়াল মাদ্রিদ। বুধবার রাতে য়্যুভেন্তুসকে ১-০ গোলে হারিয়েছে স্প্যানিশ জায়ান্টরা। একই রাতে ফ্রাঙ্কফুর্টকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে জয়ে ফিরেছে লিভারপুল। অন্যাদিকে ক্লাব ব্রুগাকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয় তুলে নিয়েছে বায়ার্ন মিউনিখ। আয়াক্সের বিপক্ষে বড় জয় পেয়েছে চেলসিও।
ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে ম্যাচের শুরুর দিকে রিয়াল ছিল কিছুটা নড়বড়ে। প্রথম ১৫ মিনিটের মধ্যে অন্তত তিনবার তাদের রক্ষণকে পরীক্ষায় ফেলেছে য়্যুভেন্তুস।
রিয়ালের বড় সুযোগ আসে ম্যাচের ৪০তম মিনিটে। তবে এ যাত্রায় কিলিয়ান এমবাপ্পের কোনাকুনি শট ফিরিয়ে দেন য়্যুভেন্তুস গোলকিপার মিকেল গ্রেগরি। দ্বিতীয়ার্ধে শুরুতেই সুযোগ পেয়েছিল য়্যুভেন্তুসও। কিন্তু দুশান ভ্লাহোভিচের শট রুখে দেন রিয়ালের জার্সিতে তিনশোতম ম্যাচ খেলতে নামা থিবো কোর্তোয়া।
খানিক পরেই ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন বেলিংহাম। ভিনিসিয়ুসের শট পোস্টে লেগে ফিরে আসলে, সহজেই জালে জড়ান ইংলিশ মিডফিল্ডার। কাঁধের অস্ত্রোপচারের পর থেকে দীর্ঘ পুনর্বাসনের পর এটি তার প্রথম গোল। এই জয়ে চলতি মৌসুমে অপরাজেয় ধারা ধরে রাখল লস ব্লাঙ্কোস।
গত এক মাসে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে লিভারপুল হেরেছে আগের চার ম্যাচেই। এ ম্যাচেও শুরুতে পিছিয়ে পড়ে তারা। ঘরের মাঠে ম্যাচের ২৬ মিনিটে রাসমুস ক্রিস্টেনসেনের গোলে এগিয়ে যায় ফ্রাঙ্কফুর্ট।
বারবার সুযোগ নষ্টের হতাশা অবশ্য পরের ১০ মিনিটে মুছে দেয় লিভারপুল। ৩৫ মিনিটে ক্ষিপ্রগতিতে বল নিয়ে ডি বক্সে ঢুকে দলকে সমতায় ফেরান উগো একিতিকে। চার মিনিট পর হেডে দলকে এগিয়ে দেন ফন ভার্জিল ডাইক। সে রেশ কাটতে না কাটতেই ইব্রাহিমা কোনাতের হেডে স্কোরলাইন দাঁড়ায় ৩-০।
দ্বিতীয়ার্ধেও প্রতিপক্ষের ওপর চাপ ধরে রাখে ইংলিশ চ্যাম্পিয়নরা। ৬৬তম মিনিটে চতুর্থ গোলটি করেন গাকপো। তিন মিনিট পর জোরাল শটে ব্যবধান ৫-১ বানান ডমিনিক সোবোসলাই। এরপর মোহামেদ সালাহকে একিতি কের বদলি নামান কোচ স্লট। মাঠে নেমে স্কোরশিটে নাম তোলার সুযোগ পেলেও কাজে লাগাতে পারেননি মিশরীয় স্ট্রাইকার। স্বস্তি নিয়েই মাঠ ছেড়েছে লিভারপুল।
লিভারপুলের মতো বড় জয় পেয়েছে আরেক ইংলিশ ক্লাব চেলসিও। স্টামফোর্ড ব্রিজে ডাচ ক্লাব আয়াক্সকে ৫-১ গোলে হারিয়েছে এনজো মারেসকার দল। অন্যদিকে আলিয়াঞ্জ অ্যারিনায় ক্লাব ব্রুগাকে উড়িয়ে জয়ের ধারা ধরে রেখেছে বায়ার্ন মিউনিখ।
রিপোর্ট : ই/টুবন
ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে ম্যাচের শুরুর দিকে রিয়াল ছিল কিছুটা নড়বড়ে। প্রথম ১৫ মিনিটের মধ্যে অন্তত তিনবার তাদের রক্ষণকে পরীক্ষায় ফেলেছে য়্যুভেন্তুস।
রিয়ালের বড় সুযোগ আসে ম্যাচের ৪০তম মিনিটে। তবে এ যাত্রায় কিলিয়ান এমবাপ্পের কোনাকুনি শট ফিরিয়ে দেন য়্যুভেন্তুস গোলকিপার মিকেল গ্রেগরি। দ্বিতীয়ার্ধে শুরুতেই সুযোগ পেয়েছিল য়্যুভেন্তুসও। কিন্তু দুশান ভ্লাহোভিচের শট রুখে দেন রিয়ালের জার্সিতে তিনশোতম ম্যাচ খেলতে নামা থিবো কোর্তোয়া।
খানিক পরেই ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন বেলিংহাম। ভিনিসিয়ুসের শট পোস্টে লেগে ফিরে আসলে, সহজেই জালে জড়ান ইংলিশ মিডফিল্ডার। কাঁধের অস্ত্রোপচারের পর থেকে দীর্ঘ পুনর্বাসনের পর এটি তার প্রথম গোল। এই জয়ে চলতি মৌসুমে অপরাজেয় ধারা ধরে রাখল লস ব্লাঙ্কোস।
গত এক মাসে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে লিভারপুল হেরেছে আগের চার ম্যাচেই। এ ম্যাচেও শুরুতে পিছিয়ে পড়ে তারা। ঘরের মাঠে ম্যাচের ২৬ মিনিটে রাসমুস ক্রিস্টেনসেনের গোলে এগিয়ে যায় ফ্রাঙ্কফুর্ট।
বারবার সুযোগ নষ্টের হতাশা অবশ্য পরের ১০ মিনিটে মুছে দেয় লিভারপুল। ৩৫ মিনিটে ক্ষিপ্রগতিতে বল নিয়ে ডি বক্সে ঢুকে দলকে সমতায় ফেরান উগো একিতিকে। চার মিনিট পর হেডে দলকে এগিয়ে দেন ফন ভার্জিল ডাইক। সে রেশ কাটতে না কাটতেই ইব্রাহিমা কোনাতের হেডে স্কোরলাইন দাঁড়ায় ৩-০।
দ্বিতীয়ার্ধেও প্রতিপক্ষের ওপর চাপ ধরে রাখে ইংলিশ চ্যাম্পিয়নরা। ৬৬তম মিনিটে চতুর্থ গোলটি করেন গাকপো। তিন মিনিট পর জোরাল শটে ব্যবধান ৫-১ বানান ডমিনিক সোবোসলাই। এরপর মোহামেদ সালাহকে একিতি কের বদলি নামান কোচ স্লট। মাঠে নেমে স্কোরশিটে নাম তোলার সুযোগ পেলেও কাজে লাগাতে পারেননি মিশরীয় স্ট্রাইকার। স্বস্তি নিয়েই মাঠ ছেড়েছে লিভারপুল।
লিভারপুলের মতো বড় জয় পেয়েছে আরেক ইংলিশ ক্লাব চেলসিও। স্টামফোর্ড ব্রিজে ডাচ ক্লাব আয়াক্সকে ৫-১ গোলে হারিয়েছে এনজো মারেসকার দল। অন্যদিকে আলিয়াঞ্জ অ্যারিনায় ক্লাব ব্রুগাকে উড়িয়ে জয়ের ধারা ধরে রেখেছে বায়ার্ন মিউনিখ।
রিপোর্ট : ই/টুবন
