‘ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা থাকলেও ভারতীয় জেলেরা বাংলাদেশের জলসীমায় এসে মাছ ধরে নিয়ে যাচ্ছে। এটা অন্যায়, আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’ বলে মন্তব্য করেছেন মৎস ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
আজ বুধবার দুপুরে সাভার প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটে আয়োজিত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বার্ষিক গবেষণা পর্যালোচনা কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মৎস ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, ‘নদী বা সাগরে নিষেধাজ্ঞার সময় আমাদের জেলেরা গেলে তাদের পুলিশ কিংবা কোস্টগার্ড আটক করে। সেসময় সাগর যখন ফাঁকা থাকে, তখন ভারতীয় জেলেরা বাংলাদেশের জলসীমায় ইলিশ মাছ ধরতে আসে। যদিও বিদেশি জেলেরা সাগরে প্রবেশের খবর পাওয়া মাত্রই কোস্টগার্ডকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
চুরি করে ইলিশ আহরণের বিষয়ে ফরিদা আখতার বলেন, ‘দেশের মানুষের জন্য পর্যাপ্ত ইলিশ নিশ্চিত করতে সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে, যাতে কেউ সাগরে চুরি করে মাছ ধরতে না পারে।’
এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘দেশে পশু খাদ্যের দাম নিয়ন্ত্রণের বাইরে। পশু খাদ্যের দাম কমাতে না পারলে ডিম ও মাংসের দাম ও কমানো সম্ভব হবে না। এতে খামারিরাও ন্যায্য দাম পাচ্ছে না।’
বিএলআরআই-এর মহাপরিচালক ড. শাকিলা ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আবু সুফিয়ান প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন মাছ ধরতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। পদ্মা-মেঘনার ৭০ কিলোমিটার অংশ ইলিশের অভয়াশ্রম ঘোষণা করা হয়েছে।
রিপোর্ট এটিএন নিউজ: জেড.এস
আজ বুধবার দুপুরে সাভার প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটে আয়োজিত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বার্ষিক গবেষণা পর্যালোচনা কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মৎস ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, ‘নদী বা সাগরে নিষেধাজ্ঞার সময় আমাদের জেলেরা গেলে তাদের পুলিশ কিংবা কোস্টগার্ড আটক করে। সেসময় সাগর যখন ফাঁকা থাকে, তখন ভারতীয় জেলেরা বাংলাদেশের জলসীমায় ইলিশ মাছ ধরতে আসে। যদিও বিদেশি জেলেরা সাগরে প্রবেশের খবর পাওয়া মাত্রই কোস্টগার্ডকে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
চুরি করে ইলিশ আহরণের বিষয়ে ফরিদা আখতার বলেন, ‘দেশের মানুষের জন্য পর্যাপ্ত ইলিশ নিশ্চিত করতে সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে, যাতে কেউ সাগরে চুরি করে মাছ ধরতে না পারে।’
এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘দেশে পশু খাদ্যের দাম নিয়ন্ত্রণের বাইরে। পশু খাদ্যের দাম কমাতে না পারলে ডিম ও মাংসের দাম ও কমানো সম্ভব হবে না। এতে খামারিরাও ন্যায্য দাম পাচ্ছে না।’
বিএলআরআই-এর মহাপরিচালক ড. শাকিলা ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আবু সুফিয়ান প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন মাছ ধরতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। পদ্মা-মেঘনার ৭০ কিলোমিটার অংশ ইলিশের অভয়াশ্রম ঘোষণা করা হয়েছে।
রিপোর্ট এটিএন নিউজ: জেড.এস
