সৌম্য সরকার সুপার ওভারে গিয়ে হারের দায় নিজের উপরই নিয়েছেন। ওয়েস ইন্ডিজের স্পিনার আকিল হোসেন সুপার ওভারের ব্যাটিংয়ে রিশাদকে না দেখে বিস্মিত হয়েছেন। যদিও সব ছাপিয়ে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশের হারের আসল কারণ দলগত ব্যর্থতা।
নিজেদের ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবারের মতো টাই ম্যাচ ও সুপার ওভারে খেলার গর্বটা বাংলাদেশের জন্য নিদারুণ ব্যর্থতার প্রতীক হয়ে রইলো। এ ম্যাচের হার বাংলাদেশের সিরিজ জয়ের সম্ভাবনাকেই ফেলে দিয়েছে সংশয়ে। সুপার ওভার গিয়ে এই হারের দায় যদিও নিজের দিকে টেনে নিয়েছেন ওপেনার সৌম্য সরকার।
যদিও সুযোগ পেয়েও শট খেলতে পারেননি সৌম্য। তবে তারও আগে বলতে হয়, প্রথম ওয়ানডের চেয়ে ৬ রান বেশি করেও স্পিন-খোয়াড়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারেই ম্যাচ জিততে না পারাটা ব্যর্থতা। শেষ বলে ক্যাচ মিস না করলে ২১৩ রান ডিফেন্ড করেই জয়টা আসে। বোলাররা আরেকটু টাইট বোলিং করতে পারলেও শেই হোপরা এতদূর আসতে পারেন না।
আর ২২ গজে হারের দায়টা প্রথমত অধিনায়কের। অধিনায়ক-শাসিত ক্রিকেট মাঠে দল পরিচালনা ও সিদ্ধান্তগ্রহণ অধিনায়কই করেন। নেপথ্যে থাকে টিম ম্যানেজমেন্টের পরামর্শ।
সুপার ওভারের জন্য টিম ম্যানেজমেন্টের পরামর্শ তাহলে সঠিক ছিল না! অধিনায়ক মেহেদী মিরাজও ব্যর্থ হয়েছেন। প্রথাগত চিন্তার বাইরে গিয়ে কোনো উদ্ভাবনী কৌশল কি নেয়া যেত না? যেখানে ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের নায়ক আকিল হোসেন সুপারে ওভারের ব্যাটিংয়ে রিশাদকে না দেখে বিস্মিত। রিশাদই যে ১৪ বলে ৩৯ রান করে বাংলাদেশকে এনে দেন ২১৩ রানের পুঁজি!
আকিল হোসেন বলেন, আমি কিছুটা অবাক হয়েছি। সবচেয়ে আক্রমণাত্মক ছিল রিশাদ, ১৪ বলে ৩৬ করেছে। তাকে সুপার ওভারে পাঠায়নি! বাউন্ডারির ছোট পাশটায় সে মারতে পারত, দুটি ছক্কা তো ওদিক দিয়েই মেরেছিল।
টাই ম্যাচ, সুপার ওভার অতীত। ঘরের মাঠে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের দিশা পেতে মিরাজ-সৌম্যদের এখন মরিয়া থাকার কথা। তাদের মনোযোগটা নিশ্চয়ই আর বলির পাঁঠা খোঁজায় নিবদ্ধ নেই!
রিপোর্ট : প. কু/টুবন
নিজেদের ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবারের মতো টাই ম্যাচ ও সুপার ওভারে খেলার গর্বটা বাংলাদেশের জন্য নিদারুণ ব্যর্থতার প্রতীক হয়ে রইলো। এ ম্যাচের হার বাংলাদেশের সিরিজ জয়ের সম্ভাবনাকেই ফেলে দিয়েছে সংশয়ে। সুপার ওভার গিয়ে এই হারের দায় যদিও নিজের দিকে টেনে নিয়েছেন ওপেনার সৌম্য সরকার।
যদিও সুযোগ পেয়েও শট খেলতে পারেননি সৌম্য। তবে তারও আগে বলতে হয়, প্রথম ওয়ানডের চেয়ে ৬ রান বেশি করেও স্পিন-খোয়াড়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারেই ম্যাচ জিততে না পারাটা ব্যর্থতা। শেষ বলে ক্যাচ মিস না করলে ২১৩ রান ডিফেন্ড করেই জয়টা আসে। বোলাররা আরেকটু টাইট বোলিং করতে পারলেও শেই হোপরা এতদূর আসতে পারেন না।
আর ২২ গজে হারের দায়টা প্রথমত অধিনায়কের। অধিনায়ক-শাসিত ক্রিকেট মাঠে দল পরিচালনা ও সিদ্ধান্তগ্রহণ অধিনায়কই করেন। নেপথ্যে থাকে টিম ম্যানেজমেন্টের পরামর্শ।
সুপার ওভারের জন্য টিম ম্যানেজমেন্টের পরামর্শ তাহলে সঠিক ছিল না! অধিনায়ক মেহেদী মিরাজও ব্যর্থ হয়েছেন। প্রথাগত চিন্তার বাইরে গিয়ে কোনো উদ্ভাবনী কৌশল কি নেয়া যেত না? যেখানে ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের নায়ক আকিল হোসেন সুপারে ওভারের ব্যাটিংয়ে রিশাদকে না দেখে বিস্মিত। রিশাদই যে ১৪ বলে ৩৯ রান করে বাংলাদেশকে এনে দেন ২১৩ রানের পুঁজি!
আকিল হোসেন বলেন, আমি কিছুটা অবাক হয়েছি। সবচেয়ে আক্রমণাত্মক ছিল রিশাদ, ১৪ বলে ৩৬ করেছে। তাকে সুপার ওভারে পাঠায়নি! বাউন্ডারির ছোট পাশটায় সে মারতে পারত, দুটি ছক্কা তো ওদিক দিয়েই মেরেছিল।
টাই ম্যাচ, সুপার ওভার অতীত। ঘরের মাঠে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের দিশা পেতে মিরাজ-সৌম্যদের এখন মরিয়া থাকার কথা। তাদের মনোযোগটা নিশ্চয়ই আর বলির পাঁঠা খোঁজায় নিবদ্ধ নেই!
রিপোর্ট : প. কু/টুবন
