ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজি কারাগারে
ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজিকে আর্থিক দুর্নীতির দায়ে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আধুনিক ফ্রান্সের ইতিহাসে তিনিই প্রথম কোনো প্রেসিডেন্ট, যিনি অপরাধের দায়ে কারাগারে যাচ্ছেন।
লিবিয়ার প্রয়াত নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির কাছ থেকে অবৈধ তহবিল নেওয়ার অভিযোগে সারকোজিকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অপরাধের ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। এর মধ্যে তিন বছর বাস্তব কারাভোগ করতে হবে এবং বাকি দুই বছর স্থগিত থাকবে।
৭০ বছর বয়সী এই রাজনীতিক বর্তমানে প্যারিসের লা সান্তে কারাগারের আইসোলেশন সেলে অবস্থান করছেন। তবে তিনি এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন।
২০০৭ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সারকোজি। অভিযোগ অনুযায়ী, ২০০৭ সালের নির্বাচনে প্রচারণার জন্য তিনি গাদ্দাফির কাছ থেকে লাখ লাখ ইউরো অবৈধভাবে নিয়েছিলেন।
২০১১ সালে গাদ্দাফি নিহত হওয়ার পর বিষয়টি তদন্তে আসে। তদন্তে জানা যায়, সারকোজির ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ক্লোদ গেয়াঁর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ২০০৮ সালে ৫ লাখ ইউরো জমা হয়েছিল, যা গাদ্দাফির নিয়ন্ত্রিত তহবিল থেকে পাঠানো হয়।
প্রায় এক দশক ধরে তদন্ত ও জিজ্ঞাসাবাদের পর ২০২৩ সালের আগস্টে আদালত আনুষ্ঠানিকভাবে সারকোজির বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ দেয়। তার সঙ্গে আরও তিনজন সাবেক মন্ত্রীও একই মামলায় অভিযুক্ত হন।
আদালতের রায়ে সারকোজিকে ১ লাখ ১৭ হাজার ডলার জরিমানাও করা হয়েছে।
রিপোর্ট এটিএন নিউজ: জেড.এস
লিবিয়ার প্রয়াত নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির কাছ থেকে অবৈধ তহবিল নেওয়ার অভিযোগে সারকোজিকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অপরাধের ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। এর মধ্যে তিন বছর বাস্তব কারাভোগ করতে হবে এবং বাকি দুই বছর স্থগিত থাকবে।
৭০ বছর বয়সী এই রাজনীতিক বর্তমানে প্যারিসের লা সান্তে কারাগারের আইসোলেশন সেলে অবস্থান করছেন। তবে তিনি এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন।
২০০৭ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সারকোজি। অভিযোগ অনুযায়ী, ২০০৭ সালের নির্বাচনে প্রচারণার জন্য তিনি গাদ্দাফির কাছ থেকে লাখ লাখ ইউরো অবৈধভাবে নিয়েছিলেন।
২০১১ সালে গাদ্দাফি নিহত হওয়ার পর বিষয়টি তদন্তে আসে। তদন্তে জানা যায়, সারকোজির ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ক্লোদ গেয়াঁর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ২০০৮ সালে ৫ লাখ ইউরো জমা হয়েছিল, যা গাদ্দাফির নিয়ন্ত্রিত তহবিল থেকে পাঠানো হয়।
প্রায় এক দশক ধরে তদন্ত ও জিজ্ঞাসাবাদের পর ২০২৩ সালের আগস্টে আদালত আনুষ্ঠানিকভাবে সারকোজির বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ দেয়। তার সঙ্গে আরও তিনজন সাবেক মন্ত্রীও একই মামলায় অভিযুক্ত হন।
আদালতের রায়ে সারকোজিকে ১ লাখ ১৭ হাজার ডলার জরিমানাও করা হয়েছে।
রিপোর্ট এটিএন নিউজ: জেড.এস
