তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের পরবর্তী শুনানি আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংবিধানের মৌলিক কাঠামো। এই ব্যবস্থা বাতিল করে গণতন্ত্র ও নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে। তাই জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরিয়ে আনা দরকার।
১৪ বছর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে, আপিল বিভাগের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে, পুনরায় আজ মঙ্গলবার আপিল শুনানিতে এসব কথা বলেন, সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজন এর সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তির পক্ষের আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া।
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের বেঞ্চে আজ প্রথম দিনের আপিল শুনানি হয়েছে।
গত ২৭ আগস্ট আপিলের অনুমতি দিয়ে ২১ অক্টোবর শুনানির দিন ধার্য করে আদেশ দিয়েছিলেন সর্বোচ্চ আদালত।
১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে যুক্ত হয় নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা। এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে এম সলিম উল্লাহসহ তিন আইনজীবী রিট করেন ১৯৯৮ সালে। হাইকোর্টের একটি বিশেষ বেঞ্চ ২০০৪ সালে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীকে সংবিধানসম্মত ও বৈধ ঘোষণা করে রায় দেন।
হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন ২০১১ সালে।
রিপোর্ট : কি/টুবন
১৪ বছর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে, আপিল বিভাগের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে, পুনরায় আজ মঙ্গলবার আপিল শুনানিতে এসব কথা বলেন, সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজন এর সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তির পক্ষের আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া।
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের বেঞ্চে আজ প্রথম দিনের আপিল শুনানি হয়েছে।
গত ২৭ আগস্ট আপিলের অনুমতি দিয়ে ২১ অক্টোবর শুনানির দিন ধার্য করে আদেশ দিয়েছিলেন সর্বোচ্চ আদালত।
১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে যুক্ত হয় নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা। এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে এম সলিম উল্লাহসহ তিন আইনজীবী রিট করেন ১৯৯৮ সালে। হাইকোর্টের একটি বিশেষ বেঞ্চ ২০০৪ সালে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীকে সংবিধানসম্মত ও বৈধ ঘোষণা করে রায় দেন।
হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন ২০১১ সালে।
রিপোর্ট : কি/টুবন
