টানা ৫ হারে বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, ব্যর্থতা স্বীকার জ্যোতির
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে সবার আগে টানা পাঁচ হার নিয়ে বিদায় নিলো বাংলাদেশ। সোমবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিশ্চিত জয়ের ম্যাচ অবিশ্বাস্য উপায়ে ৭ রানে হারের পর দলের ব্যর্থতা ও শেষদিকে স্নায়ুর চাপ ধরে রাখতে না পারার কথা স্বীকার করেছেন অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি।
পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ের লক্ষ্য নিয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপে গিয়েছিল বাংলাদেশ। নিজেদের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত জয়ে টুর্নামেন্ট শুরুর পর, মাঝে ভিন্ন কিছুরই আভাস দিয়েছিল বাংলাদেশের মেয়েরা। তবে সবশেষ শ্রীলঙ্কার কাছে অবিশ্বাস্য হারে আরও একবার স্বপ্নভঙ্গের হতাশা নিয়ে ফিরতে হচ্ছে টাইগ্রেসদের।
লঙ্কানদের বিপক্ষে শেষ ৫ ওভারে বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ২৭ রান, হাতে ৭টি উইকেট। এই সহজ সমীকরণও মেলাতে পারেনি জ্যোতিরা। শেষদিকে দলীয় খাতায় মাত্র ১ রান যোগ করতেই ৭ বলে হারায় ৫ উইকেট, আর তাতেই খুন হয় জয়ের স্বপ্ন।
লক্ষ্য তাড়ায় ৪৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে নিগার সুলতানা জ্যোতি ও শারমিন সুপ্তা মিলে ৮২ রানের জুটি গড়েন। কিন্তু সুপ্তাকে মাঝপথে রিটায়ার্ড হার্ট হতে হয় পায়ের ক্র্যাম্প নিয়ে। সেখানেই মোমেন্টাম বদলে যায় বলে মনে করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
সুপ্তার পর স্বর্ণা আক্তারের সঙ্গেও ৫০ রানের জুটি গড়েন জ্যোতি। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ সময়ে উইকেট হারানোর কারণেই গন্তব্যে পৌঁছা সম্ভব হয়নি, বলেন অধিনায়ক।
শ্রীলঙ্কা ছাড়াও এর আগে ইংল্যান্ড এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়ে তিরে গিয়ে তরী ডোবায় বাংলাদেশ। স্নায়ুর চাপ সামলাতে না পারাকেই দায়ী করেন জ্যোতি।
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের এখন মাত্র একটি ম্যাচ বাকি, ভারতের বিপক্ষে। তবে টানা ৬ ম্যাচে ৫ হারে তাদের পয়েন্ট ২। ফলে শেষ লড়াইটি এখন কেবলই নিয়মরক্ষার।
রিপোর্ট : ই/টুবন
পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ের লক্ষ্য নিয়ে ওয়ানডে বিশ্বকাপে গিয়েছিল বাংলাদেশ। নিজেদের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত জয়ে টুর্নামেন্ট শুরুর পর, মাঝে ভিন্ন কিছুরই আভাস দিয়েছিল বাংলাদেশের মেয়েরা। তবে সবশেষ শ্রীলঙ্কার কাছে অবিশ্বাস্য হারে আরও একবার স্বপ্নভঙ্গের হতাশা নিয়ে ফিরতে হচ্ছে টাইগ্রেসদের।
লঙ্কানদের বিপক্ষে শেষ ৫ ওভারে বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ২৭ রান, হাতে ৭টি উইকেট। এই সহজ সমীকরণও মেলাতে পারেনি জ্যোতিরা। শেষদিকে দলীয় খাতায় মাত্র ১ রান যোগ করতেই ৭ বলে হারায় ৫ উইকেট, আর তাতেই খুন হয় জয়ের স্বপ্ন।
লক্ষ্য তাড়ায় ৪৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে নিগার সুলতানা জ্যোতি ও শারমিন সুপ্তা মিলে ৮২ রানের জুটি গড়েন। কিন্তু সুপ্তাকে মাঝপথে রিটায়ার্ড হার্ট হতে হয় পায়ের ক্র্যাম্প নিয়ে। সেখানেই মোমেন্টাম বদলে যায় বলে মনে করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
সুপ্তার পর স্বর্ণা আক্তারের সঙ্গেও ৫০ রানের জুটি গড়েন জ্যোতি। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ সময়ে উইকেট হারানোর কারণেই গন্তব্যে পৌঁছা সম্ভব হয়নি, বলেন অধিনায়ক।
শ্রীলঙ্কা ছাড়াও এর আগে ইংল্যান্ড এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়ে তিরে গিয়ে তরী ডোবায় বাংলাদেশ। স্নায়ুর চাপ সামলাতে না পারাকেই দায়ী করেন জ্যোতি।
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের এখন মাত্র একটি ম্যাচ বাকি, ভারতের বিপক্ষে। তবে টানা ৬ ম্যাচে ৫ হারে তাদের পয়েন্ট ২। ফলে শেষ লড়াইটি এখন কেবলই নিয়মরক্ষার।
রিপোর্ট : ই/টুবন
