শুধু শাক নয়, কলমি শাকের বীজ উৎপাদন করেই বেশি লাভবান হচ্ছেন মেহেরপুরের কৃষকরা। জেলার অধিকাংশ এলাকাতে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে কলমি বীজের উৎপাদন। কৃষি দপ্তরও চাইছে এর সম্প্রসারণ।
মেহেরপুরের কৃষকদের সামনে খুলে গেছে এক নতুন সম্ভাবনা। শাক নয়, বীজ উৎপাদনের জন্যই বাণিজ্যিকভাবে কলমি চাষ করছেন তারা। স্বল্প খরচ ও পরিশ্রমে বেশি লাভ হওয়ায় এটি দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
ভাদ্র মাসে পাট কাটার পর আশ্বিনে কলমির চাষ শুরু করেছেন কৃষকরা। প্রায় চার মাস পর আগামী পৌষ-মাঘ মাসে বীজ সংগ্রহ করবেন তারা। কৃষকরা জানান, কলমি শাক চাষ থেকে কাটা পর্যন্ত বিঘাপ্রতি ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা খরচ হয়। তা থেকে ৮ থেকে ১০ মণ বীজ পাওয়া যায়। গেলো মৌসুমে ৭ থেকে ১১ হাজার টাকা পর্যন্ত মণ দরে কলমি শাকের বীজ বিক্রি করেছেন তারা।
মেহেরপুরের জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালকের তথ্য মতে, জেলায় ১৬ হেক্টর জমিতে এবার কলমির চাষ হয়েছে। এ বছরও কৃষকরা ভালো দাম পাবেন বলে আশাবাদী কৃষি কর্মকর্তারা।
রিপোর্ট : অ. / সা. সি
মেহেরপুরের কৃষকদের সামনে খুলে গেছে এক নতুন সম্ভাবনা। শাক নয়, বীজ উৎপাদনের জন্যই বাণিজ্যিকভাবে কলমি চাষ করছেন তারা। স্বল্প খরচ ও পরিশ্রমে বেশি লাভ হওয়ায় এটি দ্রুতই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
ভাদ্র মাসে পাট কাটার পর আশ্বিনে কলমির চাষ শুরু করেছেন কৃষকরা। প্রায় চার মাস পর আগামী পৌষ-মাঘ মাসে বীজ সংগ্রহ করবেন তারা। কৃষকরা জানান, কলমি শাক চাষ থেকে কাটা পর্যন্ত বিঘাপ্রতি ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা খরচ হয়। তা থেকে ৮ থেকে ১০ মণ বীজ পাওয়া যায়। গেলো মৌসুমে ৭ থেকে ১১ হাজার টাকা পর্যন্ত মণ দরে কলমি শাকের বীজ বিক্রি করেছেন তারা।
মেহেরপুরের জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালকের তথ্য মতে, জেলায় ১৬ হেক্টর জমিতে এবার কলমির চাষ হয়েছে। এ বছরও কৃষকরা ভালো দাম পাবেন বলে আশাবাদী কৃষি কর্মকর্তারা।
রিপোর্ট : অ. / সা. সি
