দ্বিতীয় দিনে আজ শনিবার শেষ হলো সাধুসঙ্গ। আগামীকাল শেষ হবে শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া তিন দিনের লালন স্মরণোৎসব।
ছেঁউড়িয়ার আখড়াবাড়িতে বাউল, সাধু ও লালন ভক্তরা এখন ভাবতত্ত্বে মত্ত। তবে রাষ্ট্রীয়ভাবে সাঁইজিকে স্মরণে উপেক্ষিত হলেন বাউল-সাধুরা, উঠেছে এই অভিযোগ।
তিনদিনের লালন স্মরণোসবে সমাগত বাউল সাধুরা সাঁইজিকে স্মরণ করছেন গানে গানে। আবার কেউ রয়েছেন ভাবতত্ত্বে বিমোহিত।
স্থান সংকুলান না হওয়ায় আখড়াবাড়ির আঙিনা ছাড়াও আশপাশের এলাকায় খণ্ড খণ্ড আস্তনা গেড়ে বসেছেন সাধু, গুরু ও তাদের শিষ্যরা। ভাবগান আর বাউল আচারের যজ্ঞ পালন ছাড়াও বাউল পথ ও মতের দীক্ষাও নিচ্ছেন অনেকে। তবে রাষ্ট্রীয় আচারে সাধুসঙ্গের নিজস্বতার হানি ঘটার অভিযোগ রয়েছে সাধুদের।
উদ্বোধনের দিন শুক্রবার থেকেই ছেঁউড়িয়ায় মানুষের ঢেউ লেগেছে। অতীতকে ছাপিয়ে জনস্রোত আখড়াবাড়ির মূল আঙ্গিনা, মরা কালি নদীর পাড়, বিস্তীর্ণ মাঠ ছাড়িয়ে গিয়ে ঠেকে আশপাশের রাস্তা ও অলিতে গলিতে। এ যেন লালনের দর্শনেরই প্রতিফলন— মানুষের সাথে মানুষের মিলন, সম্প্রীতির উদাহরণ।
রিপোর্ট : তু. ত/টুবন
ছেঁউড়িয়ার আখড়াবাড়িতে বাউল, সাধু ও লালন ভক্তরা এখন ভাবতত্ত্বে মত্ত। তবে রাষ্ট্রীয়ভাবে সাঁইজিকে স্মরণে উপেক্ষিত হলেন বাউল-সাধুরা, উঠেছে এই অভিযোগ।
তিনদিনের লালন স্মরণোসবে সমাগত বাউল সাধুরা সাঁইজিকে স্মরণ করছেন গানে গানে। আবার কেউ রয়েছেন ভাবতত্ত্বে বিমোহিত।
স্থান সংকুলান না হওয়ায় আখড়াবাড়ির আঙিনা ছাড়াও আশপাশের এলাকায় খণ্ড খণ্ড আস্তনা গেড়ে বসেছেন সাধু, গুরু ও তাদের শিষ্যরা। ভাবগান আর বাউল আচারের যজ্ঞ পালন ছাড়াও বাউল পথ ও মতের দীক্ষাও নিচ্ছেন অনেকে। তবে রাষ্ট্রীয় আচারে সাধুসঙ্গের নিজস্বতার হানি ঘটার অভিযোগ রয়েছে সাধুদের।
উদ্বোধনের দিন শুক্রবার থেকেই ছেঁউড়িয়ায় মানুষের ঢেউ লেগেছে। অতীতকে ছাপিয়ে জনস্রোত আখড়াবাড়ির মূল আঙ্গিনা, মরা কালি নদীর পাড়, বিস্তীর্ণ মাঠ ছাড়িয়ে গিয়ে ঠেকে আশপাশের রাস্তা ও অলিতে গলিতে। এ যেন লালনের দর্শনেরই প্রতিফলন— মানুষের সাথে মানুষের মিলন, সম্প্রীতির উদাহরণ।
রিপোর্ট : তু. ত/টুবন
