ATN
শিরোনাম
  •  

আমদানিতে বিধিনিষেধ উঠেনি পুরোপুরি

         
আমদানিতে বিধিনিষেধ উঠেনি পুরোপুরি

আমদানিতে বিধিনিষেধ উঠেনি পুরোপুরি

আমদানিতে গতি বাড়লেও, আমদানিতে বিধিনিষেধ এখনো উঠেনি পুরোপুরি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, নিয়ন্ত্রিত আমদানির কারণেই গতি আসছে না অর্থনীতিতে। বাংলাদেশ ব্যাংক অবশ্য বলছে, আমদানির ক্ষেত্রে ধীরে ধীরে উদারতার পথেই হাটবে তারা।

বলতে গেলে ডলার সংকট এখন আর নেই। বরং বাজারে চাহিদার তুলনায় সরবরাহই বেশি। যে কারণে বাজার থেকে উল্টো ডলার কিনছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকও। আমদানির ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোর দরকার হচ্ছে না ডলার সাপোর্টও। সবমিলে ফলে আমদানির ঋণপত্র বা এলসি আগের চেয়ে বেশি খুলতে পারছে ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব বলছে, জুলাই আগস্ট মাসে ভোগ্যপণ্য, শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানি বেড়েছে। সেপ্টেম্বরেও এলসি খোলার পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ৬৩০ কোটি ডলার।

তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানিতে গতি আসায় তারা খুশি। কিন্তু এখনো আছে আগের আরোপ করা শর্ত বা বিধিনিষেধ। বহাল আছে এনবিআরের বাড়তি শুল্কও। বিলাস পণ্যের নামে নিত্য দরকারি পণ্যের আমদানি এখনো নিয়ন্ত্রিত বলেও মনে করছেন তারা।

আমদানিতে এখনো শতভাগ নগদ মার্জিন দিতে হচ্ছে গাড়ি, ইলেকট্রনিক হোম আ্যাপ্লায়েন্স, স্বর্ণালংকার, ফল, ফুল, তৈরি পোশাক, চামড়াজাত পণ্য, চকোলেট, বিস্কুট, জুস কফি, প্রক্রিয়াজাত ও পানীয় খাদ্য দ্রব্য। এসব পণ্য আমদানিতে বন্ধ আছে ব্যাংক ঋণও।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এখন গড়ে ৬ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি হচ্ছে। অর্থনীতিতে গতি আনতে যোগ হওয়া দরকার আরো ২ বিলিয়ন। অবশ্য নির্বাচনের পর আমদানি আরো গতি পাবে বলেও মনে করছেন তারা।

রিপোর্ট : র. / সা. সি

পাঠকের মন্তব্য

সংশ্লিষ্ট অর্থনীতি সংবাদ


অন্যান্য সংবাদ