রাকসুতে ভিপি ও এজিএস-সহ বেশিরভাগ পদে জয়ী হলো ইসলামী ছাত্রশিবির
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ-রাকসুর ৭২ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ভিপি ও এজিএস-সহ বেশিরভাগ পদে জয়ী হলো ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট। তবে সাম্প্রতিক সময়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনগুলোতে শিবিরের জয়-জয়কারের মধ্যেও চমক সৃষ্টি করেছে জিএস প্রার্থী সাবেক সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার।
ডাকসু, জাকসু ও চাকসুর পর বিজয়ের এই স্লোগান ছড়িয়েছে রাকসু নির্বাচনেও। শিবিরের ঘাটি বলে পরিচিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচনের এই ফলাফল যেনো অনেকটাই অবধারিত ছিলো।
রাকসুর ভিপি পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট প্যানেলে প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বিজয়ী হন, এজিএস-সহ কেন্দ্রীয় সংসদের ২৩টি পদের বেশির ভাগেই ছিলো শিবিরের জয় জয়কার।
তবে সবাইকে চমকে দিয়েছেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক এবং আধিপত্যবাদ বিরোধী প্যানেলের জিএস প্রার্থী সালাহউদ্দিন আম্মার শিবিরের ঘাটিতেই বিজয়ী ছিনিয়ে নেন।
রাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের প্রতিদ্বন্দ্বী একমাত্র পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ছিলো জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের। অন্য কোন পদে ছাত্রদল, শিবিরের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হতে না পারলেও এজিএস প্রার্থী জাহিন বিশ্বাস এষার ভোটের লড়াইটা ছিলো উল্লেখ করার মতো।
সিনেটের ৫টি ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনেও শিবির সমর্থিত প্রার্থীরা বেশির ভাগ পদে (অথবা সিনেটে জয়ের সংখ্যা) জিতে নিয়েছেন। হল সংসদ গুলোতেও নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে শিবিরের প্রার্থীরা।
পিটিসি টেক্সট: রাকসুর ইতিহাসে ১৬টি নির্বাচন হলেও এই প্রথম ভিপিসহ বেশির ভাগ পদে জয় পেলো ছাত্রশিবির। ৩৫ বছর পর অনুষ্ঠিত হওয়া এই নির্বাচন বিশ্ব বিদ্যালয়কে নতুন পথ দেখাবে এমনটাই প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ১৭ টি হলের শিক্ষার্থীরা মোট ৯টি একাডেমিক ভবনে ভোট উৎসবে মাতেন। ২৯ হাজার ৯শ ভোটারের এ নির্বাচনে ভোট পড়েছে প্রায় ৭০ শতাংশ।
রিপোর্ট : কি. / সা.সি
ডাকসু, জাকসু ও চাকসুর পর বিজয়ের এই স্লোগান ছড়িয়েছে রাকসু নির্বাচনেও। শিবিরের ঘাটি বলে পরিচিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচনের এই ফলাফল যেনো অনেকটাই অবধারিত ছিলো।
রাকসুর ভিপি পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট প্যানেলে প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বিজয়ী হন, এজিএস-সহ কেন্দ্রীয় সংসদের ২৩টি পদের বেশির ভাগেই ছিলো শিবিরের জয় জয়কার।
তবে সবাইকে চমকে দিয়েছেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক এবং আধিপত্যবাদ বিরোধী প্যানেলের জিএস প্রার্থী সালাহউদ্দিন আম্মার শিবিরের ঘাটিতেই বিজয়ী ছিনিয়ে নেন।
রাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের প্রতিদ্বন্দ্বী একমাত্র পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ছিলো জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের। অন্য কোন পদে ছাত্রদল, শিবিরের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হতে না পারলেও এজিএস প্রার্থী জাহিন বিশ্বাস এষার ভোটের লড়াইটা ছিলো উল্লেখ করার মতো।
সিনেটের ৫টি ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনেও শিবির সমর্থিত প্রার্থীরা বেশির ভাগ পদে (অথবা সিনেটে জয়ের সংখ্যা) জিতে নিয়েছেন। হল সংসদ গুলোতেও নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে শিবিরের প্রার্থীরা।
পিটিসি টেক্সট: রাকসুর ইতিহাসে ১৬টি নির্বাচন হলেও এই প্রথম ভিপিসহ বেশির ভাগ পদে জয় পেলো ছাত্রশিবির। ৩৫ বছর পর অনুষ্ঠিত হওয়া এই নির্বাচন বিশ্ব বিদ্যালয়কে নতুন পথ দেখাবে এমনটাই প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ১৭ টি হলের শিক্ষার্থীরা মোট ৯টি একাডেমিক ভবনে ভোট উৎসবে মাতেন। ২৯ হাজার ৯শ ভোটারের এ নির্বাচনে ভোট পড়েছে প্রায় ৭০ শতাংশ।
রিপোর্ট : কি. / সা.সি
