২০ বছরের পুরনো সেতু, মাটি সরে গিয়ে হেলে পড়েছে। ভেঙে পড়া সেতুটি দিয়ে লৌহজং উপজেলার কলমা ইউনিয়নের ৮-১০টি গ্রামের প্রায় ১০-১২ হাজার মানুষের প্রতিদিনকার যাতায়াত। এ দুর্ভোগ কবে কাটবে, জানে না কেউ।
মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার কলমা ইউনিয়নের দাশপাড়া এলাকার সেতুটির এই দশা। অথচ এর উপর যাতায়াতের নির্ভরতা বিধুয়াইল, পাঁচনখোলা, দাশপাড়া ও পূর্ব কলমাসহ ৮ থেকে ১০টি গ্রামের হাজারো মানুষের।
প্রায় ১৪ লাখ টাকা ব্যয়ে, ২০০৬ সালে সেতুটি নির্মাণ করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর— এলজিইডি। সেতুর নিচের মাটি সরে যাওয়ায় গত সেপ্টেম্বর মাসে এটি হেলে পড়ে। ফলে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এখন, ইউনিয়ন পরিষদের তৈরি করা সাময়িক একটি কাঠের সাঁকো দিয়ে পারাপার হচ্ছে মানুষ।
কলমা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন এলাকাবাসীর অভিযোগ, সময়মতো ব্যবস্থা না নেওয়ায় সেতুটির এই হাল। ভোগান্তিতে পড়েছেন কর্মজীবী মানুষ, বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা। কৃষি প্রধান এই অঞ্চলে কৃষকরাও পড়েছেন বিপাকে।
এলজিইডি অফিস জানিয়েছে, সেতুটি মেরামতযোগ্য নয়, সম্পূর্ণ ভেঙে নতুন সেতু নির্মাণ করতে হবে। বর্ষা শেষে কাজ শুরুর আশা কর্তৃপক্ষের।
রিপোর্ট : ত. / সা. সি
মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার কলমা ইউনিয়নের দাশপাড়া এলাকার সেতুটির এই দশা। অথচ এর উপর যাতায়াতের নির্ভরতা বিধুয়াইল, পাঁচনখোলা, দাশপাড়া ও পূর্ব কলমাসহ ৮ থেকে ১০টি গ্রামের হাজারো মানুষের।
প্রায় ১৪ লাখ টাকা ব্যয়ে, ২০০৬ সালে সেতুটি নির্মাণ করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর— এলজিইডি। সেতুর নিচের মাটি সরে যাওয়ায় গত সেপ্টেম্বর মাসে এটি হেলে পড়ে। ফলে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এখন, ইউনিয়ন পরিষদের তৈরি করা সাময়িক একটি কাঠের সাঁকো দিয়ে পারাপার হচ্ছে মানুষ।
কলমা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন এলাকাবাসীর অভিযোগ, সময়মতো ব্যবস্থা না নেওয়ায় সেতুটির এই হাল। ভোগান্তিতে পড়েছেন কর্মজীবী মানুষ, বিশেষ করে শিক্ষার্থীরা। কৃষি প্রধান এই অঞ্চলে কৃষকরাও পড়েছেন বিপাকে।
এলজিইডি অফিস জানিয়েছে, সেতুটি মেরামতযোগ্য নয়, সম্পূর্ণ ভেঙে নতুন সেতু নির্মাণ করতে হবে। বর্ষা শেষে কাজ শুরুর আশা কর্তৃপক্ষের।
রিপোর্ট : ত. / সা. সি
