নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে, কোনো কম্প্রোমাইজ নয়: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই অনুষ্ঠিত হবে এবং এর সময়সূচি নিয়ে কোনো রকম আপস করা
হবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ‘জুলাই সনদ’ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠক শেষে তিনি এই কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “নির্বাচন উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য যা যা করা দরকার, আমরা সাধ্যের সবটুকু করব। এর সঙ্গে কোনো কম্প্রোমাইজ করা হবে না।”
তিনি আরও বলেন, “আপনারা যেভাবে সবাই মিলে জাতীয় সনদ তৈরি করেছেন, সরকারের দায়িত্ব হলো সেটার ভিত্তিতে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করা।”
ড. ইউনূস আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, “উৎসবমুখর পরিবেশে ১৭ অক্টোবর ‘জুলাই সনদ’ সই হবে। জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় রয়েছে।”
তিনি জানান, “জুলাই সনদ সই হওয়ার মধ্য দিয়ে একটি অধ্যায় শেষ হবে ঠিকই, কিন্তু এর মাধ্যমে আরও অনেক অধ্যায়ের সূচনা ঘটবে। এই সনদ যেন হারিয়ে না যায়, সেজন্য এটি পাঠ্যবইসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিতে হবে।”
ড. ইউনূস আরও বলেন, “আপনারা যে অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন, তা শুধু বাংলাদেশের নয়, পৃথিবীর রাজনৈতিক ইতিহাসেও একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে।”
তিনি জানান, “যে বিতর্কগুলো হয়েছে, তা অমূল্য সম্পদ। বিষয়ভিত্তিকভাবে ভিডিও, বই ও সামাজিক মাধ্যমে প্রচারের মাধ্যমে এগুলো সংরক্ষণ করতে হবে।”
বৈঠকে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), গণসংহতি আন্দোলন, জেএসডি (রব), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, এবি পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
রিপোর্ট এটিএন নিউজ: জেড.এস
আজ বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ‘জুলাই সনদ’ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠক শেষে তিনি এই কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “নির্বাচন উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য যা যা করা দরকার, আমরা সাধ্যের সবটুকু করব। এর সঙ্গে কোনো কম্প্রোমাইজ করা হবে না।”
তিনি আরও বলেন, “আপনারা যেভাবে সবাই মিলে জাতীয় সনদ তৈরি করেছেন, সরকারের দায়িত্ব হলো সেটার ভিত্তিতে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করা।”
ড. ইউনূস আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, “উৎসবমুখর পরিবেশে ১৭ অক্টোবর ‘জুলাই সনদ’ সই হবে। জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় রয়েছে।”
তিনি জানান, “জুলাই সনদ সই হওয়ার মধ্য দিয়ে একটি অধ্যায় শেষ হবে ঠিকই, কিন্তু এর মাধ্যমে আরও অনেক অধ্যায়ের সূচনা ঘটবে। এই সনদ যেন হারিয়ে না যায়, সেজন্য এটি পাঠ্যবইসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিতে হবে।”
ড. ইউনূস আরও বলেন, “আপনারা যে অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন, তা শুধু বাংলাদেশের নয়, পৃথিবীর রাজনৈতিক ইতিহাসেও একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে।”
তিনি জানান, “যে বিতর্কগুলো হয়েছে, তা অমূল্য সম্পদ। বিষয়ভিত্তিকভাবে ভিডিও, বই ও সামাজিক মাধ্যমে প্রচারের মাধ্যমে এগুলো সংরক্ষণ করতে হবে।”
বৈঠকে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), গণসংহতি আন্দোলন, জেএসডি (রব), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, এবি পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
রিপোর্ট এটিএন নিউজ: জেড.এস
