ATN
শিরোনাম
  •  

বিলুপ্তপ্রায় শরিফা চাষে স্বাবলম্বী ব্যাংকার

         
বিলুপ্তপ্রায় শরিফা চাষে স্বাবলম্বী ব্যাংকার

বিলুপ্তপ্রায় শরিফা চাষে স্বাবলম্বী ব্যাংকার

ব্যতিক্রমী কিছু করার চিন্তা থেকে বিলুপ্তপ্রায় শরিফা চাষে সফলতা পেয়েছেন মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার চেংগাড়া গ্রামের ব্যাংকার বাহাউদ্দীন। অনলাইনে বিক্রিও করছেন। ছয় বিঘা জমিতে বাগান করে এখন প্রতি বছর চার লাখ টাকা আয় তার।

থোকায় থোকায় শোভা পাচ্ছে শরিফা ফল। শখেরবশে বছর দশেক আগে মাত্র দুই বিঘা জমিতে শরিফার বাগান করেন বাহাউদ্দীন। স্থানীয়ভাবে বীজ সংগ্রহ করে রোপণ করেন। প্রথম বছর খরচ করেন মাত্র ২০ হাজার টাকা। এরপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি তার। ভালো লাভ হওয়ায় পরে আরো ৬ বিঘা জমিতে শরিফা বাগান করেন। এ বছর তিনি তিন লাখ টাকার শরীফা বিক্রি করেছেন। আরও এক লাখ টাকার ফল বিক্রি করার আশা তার।

গাংনী মেহেরপুর উপজেলার কৃষি অফিসার ইমরান হোসেন বলেন সুস্বাদু ও পুষ্টিকর হওয়ায় মেওয়া বা শরিফা ফলের চাহিদা রয়েছে বাজারে। বাগানেই ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়, বাজারে দাম ওঠে সাড়ে চারশ টাকা পর্যন্ত। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অনলাইনেই বিক্রি হয়ে যায়। বিলুপ্তপ্রায় শরীফা চাষের সম্প্রসারণ চাইছে কৃষি দপ্তরও।

আগে প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই পাওয়া যেত সুস্বাদু ফল শরিফা। কালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে ফলটি। বাণিজ্যিক চাষে জাগিয়েছে নতুন সম্ভাবনা।

রিপোর্ট : শ. / সা. সি
পাঠকের মন্তব্য

সংশ্লিষ্ট বাণিজ্য সংবাদ


অন্যান্য সংবাদ